বাংলা রচনা : চেতনায় একুশে ফেব্রুয়ারি 1000 শব্দ / একুশে ফেব্রুয়ারি / আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা - Farunomia

বাংলা রচনা : চেতনায় একুশে ফেব্রুয়ারি 1000 শব্দ / একুশে ফেব্রুয়ারি / আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা - Farunomia

বাংলা রচনা : চেতনায় একুশে ফেব্রুয়ারি 1000 শব্দ / একুশে ফেব্রুয়ারি / আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা  - Farunomia

 

বাংলা রচনা : চেতনায় একুশে ফেব্রুয়ারি / একুশে ফেব্রুয়ারি / আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা


"চেতনায় একুশে ফেব্রুয়ারি"


[সংকেত : ভূমিকা, একুশে ফেব্রুয়ারির পটভূমি, একুশের চেতনা , বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ, জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, নারীর অংশগ্রহণ, বাংলা ভাষা চর্চা ও বিকাশ, শহীদ স্মৃতির প্রতীক ও আন্দোলনের উৎস শহীদ মিনার তৈরি, মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা, উপসংহার]


ভূমিকা : 

"মাতৃভাষা আমাদের গর্ব ও অহংকার"
বাংলা আমাদের মাতৃভাষা।এ ভাষা আমাদের চেতনার উদ্বোধক, ঐতিহ্যের স্মারক।পৃথিবীর ৭০০ কোটিরও বেশি মানুষের প্রায় সাত হাজার ভাষা প্রচলিত থাকার পরেও এত ভাষার মধ্যে শুধুমাত্র বাংলা ভাষার সম্মানার্থে ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি পেয়েছে।মে দিবস, নারী দিবস, মানবাধিকার দিবসের মতো বাংলা ভাষার অধিকার আদায়ের সংগ্রাম একুশে ফেব্রুয়ারি বা শহীদ দিবস বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে ইউনেস্কো, জাতিসংঘের অনুমোদনে এবং পৃথিবীর ১৮৮টি দেশের সমর্থনে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শুধু বাংলাদেশেই নয় সারা বিশ্বের মানুষ শহীদ মিনারে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করে। এটা বাঙালির জন্য পরম গৌরবের বিষয়।

একুশে ফেব্রুয়ারির পটভূমি : ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি ছিল বাংলাদেশের প্রথম সফল গণঅভ্যুত্থান এবং শাসকচক্রের বিরুদ্ধে প্রথম বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। মূলত ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল ১৯৪৮ সালে এবং এটি চূড়ান্ত রূপ নিয়েছিল ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে। জনসংখ্যার বিবেচনায় বাংলাভাষীরা ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ । তবুও রাষ্ট্রভাষার প্রশ্নে বাংলার দাবি বারবার উপেক্ষিত হতে থাকে। ১৯৪৮ সালের ২১শে মার্চ পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা ও তদানীন্তন পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল মােহাম্মদ আলি জিন্নাহ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে এক জনসভায় ঘােষণা দেন : 'Urdu only, and Urdu shall be the state language of Pakistan.' এরপর ২৪ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময়ও তিনি একমাত্র উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে ঘােষণা করেন। সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা গভর্নর জেনারেল মােহাম্মদ আলি জিন্নাহর ঘােষণার তীব্র প্রতিবাদ করে। না না ধ্বনিতে সমাবর্তন অনুষ্ঠান প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবির বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র প্রতিরােধ এবং শুধু উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলন সৃষ্টির জন্য তমদ্দুন মজলিসের উদ্যোগে প্রথম রাষ্ট্রভাষা। সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি প্রতিবাদ দিবস এবং ৩১ জানুয়ারি ঢাকার সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয়। সারাদেশের সর্বস্তরের মানুষ রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই' স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠল । ২০ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় এক মাসের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি বাংলার অকুতােভয় সংগ্রামী জনগণ ও ছাত্র সমাজ ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে রাজপথে মিছিল করে। ছাত্রছাত্রীদের শান্তিপূর্ণ মিছিলটি যখন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সম্মুখে গিয়ে পৌঁছায় তখনই। ঘাতক পুলিশ নির্বিচারে মিছিলটির ওপর গুলিবর্ষণ করে। সালাম, বরকত, রফিক, শফিউর, জব্বারসহ আরও অনেক তরুণ-প্রাণ। অকালেই ঝরে যায়। পুলিশের বর্বরােচিত নৃশংসতার প্রতিবাদে জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে এবং রাজপথে নেমে আসে। অবস্থা। নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে দেখে অবশেষে সরকার বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। 

একুশের চেতনা : বাংলা ভাষার রয়েছে এক গৌরবোজ্জ্বল আত্মত্যাগের ইতিহাস।বাংলা ভাষাভাষী মানুষের জন্য আন্তজার্তিক মাতৃভাষা বা মহান শহীদ দিবস দিনটি শুধু শোকের নয়, গৌরবেরও। ১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলার অধিকার আদায়ে রক্ত দেয় ভাষা সৈনিকরা, যা বিশ্ব ইতিহাসে বিরল।পৃথিবীর কোন দেশের বা জাতির নিজের মাতৃভাষায় কথা বলার জন্য এত সংগ্রাম করতে হয়নি, বুকের রক্ত দিতে হয়নি।
১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি আমাদের শেখায় কারও কাছে মাথা নত না করা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা ও আত্মমর্যাদায় বলীয়ান থাকা। একুশের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের জন্যই বাংলা আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সম্মানিত।ভাষার জন্য বাঙালি জাতির আত্মত্যাগ আজ নতুন করে বিশ্বকে ভাবতে শিখিয়েছে মাতৃভাষার গুরুত্ব সম্পর্কে।
মাতৃভাষার গৌরব অর্জন করা কিন্তু অতটা সহজ ছিল না।এর জন্য আমাদের করতে হয়েছে ভাষা আন্দোলন, সহ্য করতে হয়েছে অনেক নির্যাতন।যা পরবর্তীতে ভাষার পাশাপাশি বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে অনুপ্রাণিত করে।ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য যে কি ছিল তা সকল বাঙালিরা বুঝতে পেরেছিল কারণ ১৯৪৮ ও ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। পাকিস্তান রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে এটি ছিল বাঙালি জাতির প্রথম বিদ্রোহ। ভাষা আন্দোলন তৎকালীন রাজনীতি, সমাজ, অর্থনীতি, সংস্কৃতিতে গভীর প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়।
যেমন:

READ: কবিতা: মাতৃভাষা
বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ:- বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনাই ষাটের দশকে স্বৈরশাসন বিরোধী ও স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে আন্দোলনে প্রেরণা জোগায়। আর এ জাতীয়তাবাদ তাদের মুক্তিযুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে।
অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ:- ভাষা আন্দোলনের ফলে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিকাশ ঘটে। দ্বি-জাতি তত্ত্বের ধর্মীয় চেতনার মূলে সংশয় দেখা দেয়। পাকিস্তান সৃষ্টির সাম্প্রদায়িক ভিত্তি ভেঙ্গে বাঙালিরা অসাম্প্রদায়িক চেতনার আন্দোলন শুরু করে। ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের বাংলা ভাষার পক্ষে বক্তব্যের সমর্থনে ১৯৪৮ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ অধ্যুষিত পূর্ববাংলা পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করেই দীর্ঘদিন পর হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি বৃদ্ধি পায়।
রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ:- ভাষা আন্দোলন মূলত একটি সাংস্কৃতিক আন্দোলন হিসেবে শুরু হলেও অচিরেই এটি রাজনৈতিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনে পরিণত হয়।বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠন, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ এই আন্দোলনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা নেপথ্যে জড়িত হয়ে পড়ে, বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ বিশেষ করে কংগ্রেস পার্টির পরিষদ সদস্যরা পার্লামেন্টে শুরু থেকে বাংলা ভাষার বিষয়টি নিয়ে দাবি উপস্থাপন করেন।

জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ:- ১৯৪৮ সালের ভাষা আন্দোলন শুধু শিক্ষিত ও বুদ্ধিজীবী মহলে সীমাবদ্ধ থাকলেও ১৯৫২ সালের আন্দোলন ব্যাপকভাবে জনগণের মধ্যে প্রভাব ফেলে। দেশের সকল প্রান্তের মানুষ ঐক্যবদ্ধভাবে ভাষা আন্দোলনে যোগদান করে।

নারীর অংশগ্রহণ:- তখন সমাজ অত্যন্ত রক্ষণশীল হওয়া সত্ত্বেও মায়ের ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মেয়েরা রক্ষণশীলতার প্রাচীর পেরিয়ে রাস্তায় নামে।ভাষার দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনে অনেক ছাত্রীই প্রথমে গোপনে পোস্টার লিখে, চাঁদা দিয়ে বা চাদা তুলে সহযোগিতা করতো। অবশ্য ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে অনেক মেয়ে সরাসরি মিছিল, মিটিং-এ ছেলেদের সঙ্গে অংশ নেন।

বাংলা ভাষা চর্চা ও বিকাশ:- রাষ্ট্রভাষা বাংলার অধিকার প্রতিষ্ঠার ফলে সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার ক্ষেত্রে মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টির সম্ভাবনা নিশ্চিত হয়।

শহীদ স্মৃতির প্রতীক ও আন্দোলনের উৎস শহীদ মিনার তৈরি :- ১৯৫২ সালেই জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়ায় শহীদ মিনার। শুধু ঢাকায় নয় ঢাকার বাইরে রাজশাহী, চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গায় শহীদ মিনার গড়ে ওঠে।শহীদ মিনারই পরবর্তীকালে জাতীয়তাবাদ, বাঙালি সংস্কৃতি চর্চা ও আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা:- ভাষা আন্দোলন ভাষার দাবিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠলেও ক্রমে এর সঙ্গে বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রশ্ন জড়িত হয়ে পড়ে।সাধারণত ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই আমাদের মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা লাভ।কারণ মরণজয়ী ভাষা সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় তথা '৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, '৬২-এর শিক্ষা সম্মেলন, '৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, '৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থান ইত্যাদি কর্মসূচির ফলে গণ- আন্দোলনের চেতনায় মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় আমাদের স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।
একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি লাভ:- ১৯৯৯ সালের ১৭ই নভেম্বর ইউনেস্কোর ৩০তম অধিবেশনে ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে যা বাংলা ভাষার মর্যাদা বৃদ্ধির পাশাপাশি বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।
আমাদের এই প্রাণের ভাষা বাংলা ছড়িয়ে পড়েছে পৃথিবীর আনাচে-কানাচে, সর্বত্র। বহির্বিশ্বেও বাংলা ভাষার চর্চা দিন দিন বেড়ে চলেছে।সারা বিশ্বের মানুষ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের মাধ্যমে মৃত্যুঞ্জয়ী ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানায় এবং সমগ্র চেতনায় লালনকরে কালজয়ী ভাষা বাংলাকে।আমাদের যে দুটি শ্রেষ্ঠ অর্জন নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারি তার একটি হল স্বাধীনতা অর্জন এবং অন্যটি হল রক্তের বিনিময়ে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা।দুটি অর্জনই অনন্যসাধারণ।এই গর্ব সকল বাংলাভাষী মানুষের।
এছাড়া ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় ভাষণ দিয়ে যে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেছেন, তাতে আমাদের ভাষার মর্যাদা বিশ্ব রাষ্ট্র সভায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

উপসংহার : পৃথিবীর অন্যান্য শক্তিশালী ভাষার মতো বাংলা ভাষা বিশ্বসাহিত্যে স্থানলাভের গৌরব অর্জন করেছে।তাই বায়ান্নর রক্তঝরা সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত এই বাংলা ভাষা যেন তার যথাযথ ব্যবহার এবং যথার্থ মর্যাদা লাভ করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে সবাইকে। তা হলেই বাংলা ভাষা ফিরে পাবে তার প্রাণ।ভাষা আন্দোলনের আদর্শকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বাস্তবায়িত করতে পারলেই বায়ান্নর শহীদদের আত্মদান সার্থক হবে।



READ: তোরা বাংলা শিখে করবি কি তা বল! - চিরঞ্জিৎ সাহা



Related:
international mother language day 2023,international mother language day 2023,international mother language day,international mother language day theme 2023,international mother language day speech,international mother language day drawing,international mother language day activities,easy lines on international mother language day,history of international mother language day,mother language day,latest bangladesh news,latest bangladeshi news,latest bangla news,top bangla news,latest somoy tv news,২১ শে ফেব্রুয়ারি কবিতা,২১শে ফেব্রুয়ারি কবিতা,একুশে ফেব্রুয়ারি কবিতা,একুশে ফেব্রুয়ারী কবিতা,একুশে ফেব্রুয়ারি কবিতা আবৃত্তি,বাংলা ভাষার কবিতা,একুশের কবিতা,শহীদ দিবসের কবিতা,ভাষা দিবসের কবিতা,ব্রততী হালদার কবিতা আবৃত্তি,মাতৃভাষা নিয়ে কবিতা,মাতৃভাষা দিবস নিয়ে বাংলা কবিতা,বাংলা ভাষা দিবসের কবিতা,মাতৃভাষা দিবসের কবিতা,মাতৃভাষা কবিতা,বাংলা কবিতা আবৃত্তি,abritti আবৃত্তি,কবিতা আবৃত্তি,মাতৃভাষা দিবস,মাতৃভাষা কাকে বলে,21 february kobita bangla,
২১ শে ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন,২১ শে ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন মোবাইল দিয়ে,শহীদ মিনার আঁকা,যমুনা সংবাদ লাইভ,যমুনা টেলিভিশন,যমুনা টিভি live,ভাষা আন্দোলন,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পোস্টার ডিজাইন,মাতৃভাষা দিবস আঁকা,মুক্তিযুদ্ধের দৃশ্য,ভাষা দিবস এর দৃশ্য,poster design in pixalleb,mother language day scenery,21 february porter design plp,21 february bannar design plp,how to draw 21 february scenery,21 february porter design in plp,
২১ শে ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন plp,২১শে ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন plp,২১ শে ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন,২১ ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন,২১ শে ফেব্রুয়ারী পোস্টার ডিজাইন,২১ ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন,একুশে ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন,২১ শে ফেব্রুয়ারি পোস্টার,২১ শে ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন মোবাইল দিয়ে,ফেব্রুয়ারি পোস্টার,মোবাইল দিয়ে ২১ ফেব্রুয়ারি পোস্টার ডিজাইন,শহীদ দিবস পোস্টার ডিজাইন,মোবাইল দিয়ে পোস্টার ডিজাইন,মোবাইল দিয়ে পোষ্টার ডিজাইন,মোবাইল ব্যানার ডিজাইন,একুশে ফেব্রুয়ারির রচনা,একুশে ফেব্রুয়ারি,একুশে ফেব্রুয়ারি রচনা ২০২৩,একুশে ফেব্রুয়ারি বক্তব্য,একুশে ফেব্রুয়ারি,রচনা একুশে ফেব্রুয়ারি,অনুচ্ছেদ অমর একুশে ফেব্রুয়ারি,একুশ আমার চেতনা রচনা,একুশ আমার অহংকার রচনা,জাতি গঠনে একুশের চেতনা রচনা,রচনা একুশ আমার চেতনা,রচনা একুশের চেতনা,রচনা অমর একুশে গ্রন্থমেলা,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা,রচনা একুশে বইমেলা,রচনা একুশ বাঙালির অহংকার,রচনা জাতি গঠনে একুশের চেতনা,রচনা শহীদ দিবস ও একুশের চেতনা,অনুচ্ছেদ অমর একুশে,


0 Response to "বাংলা রচনা : চেতনায় একুশে ফেব্রুয়ারি 1000 শব্দ / একুশে ফেব্রুয়ারি / আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস রচনা - Farunomia "

Post a Comment

YouTube Channel

Iklan Tengah Artikel 1

Submit Your Content

Copyright © 2023